ব্যাটিং পারফরম্যান্সে হতাশ ক্যারিবীয় কোচ ফিল সিমন্স

ব্যাটিং পারফরম্যান্সে হতাশ ক্যারিবীয় কোচ ফিল সিমন্স

সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে খেলতে চট্টগ্রাম পৌঁছেছে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল। শনিবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে শাহ আমানত বিমানবন্দরে পৌঁছান ক্রিকেটাররা। ঢাকায় প্রথম দুই ওয়ানডেতে দলের ব্যাটিং পারফরম্যান্সে হতাশ ফিল সিমন্স। ক্যারিবীয় কোচের আশা, অন্তত শেষ ম্যাচটা জিতে ওডিআই লিগে ১০ পয়েন্ট যোগ করবে জেসন মোহাম্মদরা।

সিরিজের প্রথম পর্বে দু’দলের রেজাল্ট কার্ড একেবারে দু’রকম। টাইগাররা পেলো একশ’ তে একশ’। আর পাশ মার্কটাও পায় নি ক্যারিবীয়রা।

দু’দলের অভিভাবকের মেজাজও দু’রকম। বাংলাদেশের হেডকোচ রাসেল ডমিঙ্গো নির্ভার। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ফিল সিমন্স ছাত্রদের নিয়ে যারপরনাই হতাশ।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ফিল সিমন্স বলেন, আমরা এখানে এসেছিলাম ৩০ পয়েন্টের টার্গেট নিয়ে। কিন্তু, ১২০ বা ১৪০ রান করে ম্যাচ জেতা যায় না। স্কোরটা ২৩০ থেকে ২৫০ হলে, বোলাররা আত্মবিশ্বাস পেতো। এই জায়গাটায় উন্নতি করতে হবে আমাদের। তবে, এখনও ১০ পয়েন্ট পাওয়ার সুযোগ আছে।

হোক দ্বিতীয় সারির দল। তারপরও পারফরম্যান্স হয়নি প্রত্যাশানুযায়ী। ১০ পয়েন্টের আশায় চট্টগ্রামে পা রেখেছে জেসন মোহাম্মদরা। সঙ্গে আছে টেস্ট দলও। শেষ ওয়ানডের পাশাপাশি প্রথম টেস্ট ম্যাচটাও হবে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। সিরিজের বাকি পথটায় ছাত্রদের কাছ থেকে সেরাটুকু বের করে আনার উপায় খুঁজছেন সিমন্স।

ফিল সিমন্স বলেন, এই পর্যায়ে তারা কি করতে পারে, সেটা প্রমাণের বড় সুযোগ পেয়েছে। ২০২৩ বিশ্বকাপের দলে জায়গা করে নেয়ার সুযোগ রয়েছে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হোম সিরিজ সহ বছর জুড়ে অনেক খেলা রয়েছে। সেগুলো নিয়ে ভাবছি। টেস্ট দল ভালো প্রস্তুতি নিচ্ছে। ওডিআই দলের বাইরে আরও ১০ জন ক্রিকেটার রয়েছে। ওরা কঠোর পরিশ্রম করছে। দেখা যাক প্রস্তুতি ম্যাচে কেমন করে।

চট্টগ্রামের পথে সফর সঙ্গী হয়েছিলেন প্রস্তুতি ম্যাচের ক্রিকেটাররাও। আবহাওয়া খারাপ থাকায় পিছিয়ে গিয়েছিলো বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট। তাতে খুব একটা যায়-আসেনি। মাঠের খেলায় তো আছে এগিয়েই।

আপনি আরও পড়তে পারেন